safety signs and symbols in welding - স্বাস্থ্য সচেতনতা কাকে বলে - hygiene

 safety signs and symbols in welding - স্বাস্থ্য সচেতনতা কাকে বলে - hygiene
safety signs and symbols in welding - স্বাস্থ্য সচেতনতা কাকে বলে - hygiene

safety signs and symbols in welding - স্বাস্থ্য সচেতনতা কাকে বলে - hygiene

আর্ক রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব

চামড়ার উপর প্রতিক্রিয়া

আর্ক ওয়েল্ডিং এর সময় যে আর্ক এর স্ফুলিঙ্গ সৃষ্টি হয়, তা থেকে দু'ধরনের ক্ষতিকর রশ্মি নির্গত হয়। একটি অতি বেগুনি রশি (Ultraviolet Ray) আর একটি অবলোহিত রশ্মি (Infrared Ray)। উক্ত রশ্মি দুটির মধ্যে অতি বেগুনি রশ্মি চোখ ও চামড়ার জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। আর্ক রশি হতে বের হওয়া এ অতি বেগুনি রশ্মিতেও শরীরের চামড়া পুড়ে যাওয়ার মত রং ধারণ করে এবং বেদনাদায়ক অনুভূতি সৃষ্টি হয়, এমনকি চামড়ায় ফোসকাও পড়তে পারে। তাই শরীরের কোনো অংশই যাতে সরাসরি আর্ক রশ্মি হতে অনাচ্ছাদিত না থাকে তা নিশ্চিত করতে হবে।


চোখের উপর প্রতিক্রিয়

অতি বেগুনি রশ্মি সর্বদা শরীরের সংবেদনশীল স্থানে বেশি ক্ষতি সাধন করে বা এর জিয়া বেশি হয়। চোখ শরীরের অত্যন্ত সংবেদনশীল অংশ। তাই মাত্র কয়েক সেকেন্ডের জন্য কয়েক গঞ্জ দূর হতে অনাচ্ছাদিত চোখে আর্কের দিকে তাকালে চোখের উপর এর মারাত্মক প্রভাব শুরু হয়। চোখে মারাত্মক বেদনাদায়ক অবস্থার সৃষ্টি হয়। অনেক সময় এ বেদনাদায়ক অবস্থার প্রভাব বেশ কিছু সময় পর্যন্ত থাকে। চোখের উপর আর্ক রশ্মির এই ক্ষতিকর প্রভাবকে আর্ক আই (Arc Eye) বা আর্ক ফ্লাশ (Are Flash) বলে।


আর্ক আই ৰা আৰু ফ্লাশের লক্ষণ

আর্ক আই বা আর্ক ফ্লাশের প্রভাবে চোখ হতে পানি আরে, চোখে আলো লাগলে অসহনীয় মনে হয়, চোখ পচ্ পচ্ করে, মনে হয় চোখে বালি পড়েছে, অ বেদনা, মাথা ধরা এবং সময় সময় কিছুক্ষণের জন্য দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে যায়। আর্ক আই এর লক্ষণ ৪ যতে ৮ ঘন্টার মধ্যে প্রকাশ পায় এবং চোখের কোনো প্রকার স্থায়ী ক্ষতিসাধন ছাড়াই এ অবস্থা কাটিয়ে উঠতে ২৪ হতে ৪৮ ঘণ্টা সময় লাগে। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত এর স্থায়ীত্বকাল থাকে। আর্ক আই যা আর্ক ক্লাশের চিকিৎসা আর্ক আই বা আর্ক ফ্লাশের লক্ষণ দেখা দেওয়া মাত্রই চোখকে সরাসরি আলোর স্পর্শ হতে দূরে রাখতে হবে। একটা পরিষ্কার কাপড় পানিতে ভিজিয়ে চোখ ঢেকে দিতে হবে এবং একইভাবে কয়েক ঘণ্টা পানিপট্টি নিতে হবে। অন্য কোনো জীবাণুর হাত থেকে চোখকে রক্ষা করার জন্য এন্টিসেপটিক বা এন্টিজেন্ট লোশন দিয়ে চোখ ঘুরে ফেলতে হবে। এতে উন্নতি না হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। ওয়েন্ডিংকালীন 

সতর্কতা

আর্ক আই হতে চোখকে রক্ষা করতে হলে উপযুক্ত হেলমেট বা হ্যান্ডপিন্ড ব্যবহার করা আবশ্যক, যা চোখকে আর্ক রশ্মি ও আর্কের প্রচন্ড উত্তাপ হতে রক্ষা করবে। নিরাপদে ও যথাযথভাবে ওয়েল্ডিং করা এবং আর্ক চলাকালীন ওয়েভ বীজ দেখার জন্য মান সম্পন্ন ও উপযুক্ত ফিস্টার গ্লাস ব্যবহার করতে হবে।

safety signs and symbols in welding - স্বাস্থ্য সচেতনতা কাকে বলে - hygiene

উত্তপ্ত ধাতব খণ্ডের সম্ভাব্য বিপদ

ওয়েন্ডারকে ওয়েন্ডিং সম্পন্ন হওয়ার পর উত্তপ্ত ধাতব খন্ড এর বহন ও সংরক্ষণের দিকে বিশেষভাবে নজর রাখতে হবে; না হলে অসাবধানতাবশত ও অজানা উত্তপ্ত ধাতু হাত দিয়ে ধরলে হাত পুড়ে যেতে পারে। আমরা জানি, লোহাজাতীয় পদার্থ প্রায় ৮০০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রার লালবর্ণ ধারণ করে। অর্থাৎ এ তাপমাত্রার নিচের কোনো তাপমাত্রার যে কোনো লোহা জাতীয় পদার্থ লৌহের সাধারণ তাপমাত্রার লৌহের বণের ন্যায় কালো হয়। ফলে উত্তপ্ত লোহা ও সাধারণ তাপমাত্রার লোহাকে আলাদাভাবে চেনা যায় না। এজন্য ওয়েন্ডিং এর পর যে কোনো উত্তপ্ত জবকে আলাদা স্থানে বা আলাদা পাত্রে পৃথক করে রাখতে হবে। না হলে কোনো অজানা ব্যক্তির শরীরের কোনো অংশ উক্ত জব এর সংস্পর্শে এলে স্পর্শস্থান পুড়ে যেতে পারে। এজন্য কখনও খালি হাতে উত্তপ্ত ধাতব বস্তু ধরতে নেই। এছাড়াও ভুলক্রমে উক্ত উত্তপ্ত জবকে কোন দাহ্য বস্তু, যেমন-শুকনো কাঠ, তৈলাক্ত পদার্থ ইত্যাদির উপরে রাখলে বা সংস্পর্শে আনলে আগুন ধরে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। আবার যদি উক্ত উত্তপ্ত জব প্লাস্টিক, রাবার ইত্যাদি নরম বস্তুর সংস্পর্শে আসে তাহলে উক্ত প্লাস্টিকের বা রাবারের বন্ধু গলে গিয়ে নষ্ট হতে পারে। ওয়েল্ডিং করার সময় অগ্নিস্ফুলিঙ্গ অথবা গলিত ধাতু কিংবা উত্তপ্ত ধাতুকণা ছুটে এসে এদিক সেদিক পড়তে পারে। এই উত্তপ্ত যাতুকলা শরীরে পড়লে জামা কাপড় পুড়ে যেতে পারে, এমনকি শরীরে আগুন ধরেও যেতে পারে। অনেক সময় এ উত্তপ্ত ধাতব কণা শরীরে পড়লে শরীরও পুড়ে যেতে পারে। এজন্য প্রয়োজনীয় ও যথাযথ ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জাম (পিপিই) পরে নিতে হবে।


শ্বাসজনিত শারীরিক বিপদ

ধাতু ওয়েন্ডিং ও কাটিং এর সময় ইলেকট্রোডের আবরণ ও মূল ধাতু পুড়ে ধোঁয়া ও বাষ্পের সৃষ্টি হয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিষাক্ত গ্যাসের সৃষ্টি হয়, যা শ্বাস-প্রশ্বাস এর মাধ্যমে গ্রহণের ফলে মানব দেহে ক্ষতি সাধন করে। বর্তমানে প্রায় সব ধাতুই, এমনকি প্লাস্টিক জাতীয় পদার্থও ওয়েল্ডিং করে জোড়া দেওয়া হয়। ফলে নানাবিধ বিষাক্ত গ্যাসের সৃষ্টি হয়, যা শ্বাস-প্রশ্বাস এ সমস্যা সৃষ্টি করে। আবার গ্যালভানাইজিং ধাতু ওয়েল্ডিং করার সময় সৃষ্ট ধোঁয়ায় জিঙ্ক অক্সাইড থাকে যা শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যাঘাত সৃষ্টি করে। এজন্য সম্ভব হলে গ্যালভানাইজড করা ধাতু খোলা জায়গায় ওয়েল্ডিং করতে হবে অথবা ধোঁয়া নির্গমনের উপযুক্ত ব্যবস্থা করতে হবে। এ বিষাক্ত গ্যাস থেকে নিজেকে সুরক্ষার জন্য ওয়েন্ডারকে শ্বাসযন্ত্র (Respirator) ব্যবহার করতে হবে। আর্ক ওয়েল্ডিং এ ব্যবহৃত ইলেকট্রোড এর আবরণ (Coating) এ যে ফ্লাক্স থাকে সেগুলোর মধ্যে ক্লোরিনের যৌগ, সীসা, ক্যাডমিয়াম অথবা অন্য কোনো বিষাক্ত পদার্থ বা বিষাক্ত গ্যাস উৎপন্ন করে, যা শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যাঘাত ঘটিয়ে মানব দেহের ক্ষতি সাধন করে। তাই ওয়েন্ডিং করার সময় পর্যাপ্ত বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনে শপে এগজস্ট ফ্যান (Exhaust Fan) স্থাপন করতে হবে।


জ্বালানী তেল, বিস্ফোরক ও রাসায়নিক পদার্থের ভেসেল ওয়েল্ডিং এ বিপদ

কোনো অবস্থাতেই ব্যারেল, ড্রাম, ট্যাংক লরি, পাইপ লাইন বা অন্য কোনো ধারক, যার মধ্যে তেল জাতীয় পদার্থ কিংবা গ্যাস বিদ্যমান, তা ওয়েন্ডিং করা যাবে নাঃ যক্ষণ না সমস্ত ধারক হতে বিস্ফোরক পদার্থ খালি করে যথাভাবে পরিষ্কার করা হয়। দাহ্য বাষ্প কিংবা বিষাক্ত গ্যাস উৎপাদন করে এমন পদার্থও ওয়েন্ডিং করা বিপজ্জনক।


সাহ্য ও বিস্ফোরক পদার্থের মধ্যে গ্যাসোলিন, হালকা তেল ও এসিড ধাতুর সাথে বিক্রিয়া করে হাইড্রোজেন কিংবা অউদ্বায়ী তেল ও কঠিন পদার্থ উৎপন্ন করে। এ সব পদার্থ উত্তপ্ত হলে ক্ষতিকারক গ্যাস নির্গত হয় এবং মারাত্মক বিস্ফোরণও ঘটতে পারে। তাই এক্ষেত্রে ওয়েল্ডিং করতে হলে ধারকটি পরিষ্কার করতে প্রচুর পানি দিয়ে কয়েকবার ভালোভাবে ধুতে হবে কিংবা রাসায়নিক প্রবণ বা বাম্প দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। পরিষ্কার করার পর চূড়ান্ত সতর্কতা হিসেবে ওয়েল্ডিং কিংবা কাটিং করার পূর্বে ধারকটি ছিদ্র করে পানি দিয়ে পূর্ণ করতে


সুরক্ষা চিহ্ন বা সুরক্ষা প্রতীক (Safety Signs or Safety Symbols)

বিপদগুলো সম্পর্কে সতর্ক করতে, বাধ্যতামূলক পদক্ষেপ বা ব্যক্তিগত সুরক্ষা সংগ্রামের প্রয়োজনীয় ব্যবহার নির্দেশ করতে, ক্রিয়া বা বন্ধু নিষিদ্ধ করতে, অগ্নিনির্বাপক বা অন্য কোনো সুরক্ষা সরঞ্জামগুলোর অবস্থান চিহ্নিত করতে বা প্রস্থান পথ চিহ্নিত করণের জন্য ডিজাইন করা এক প্রকার চিহ্নই হচ্ছে 'সুরক্ষা চিহ্ন'। এ চিহ্নগুলো কারখানায় কর্মরত শ্রমিক কর্মীদের বন্ধু হিসেবে কাজ করে। সুরক্ষা চিহ্নগুলো হয় ধরনের হয়ে থাকে-


১. নিষিদ্ধ চিহ্ন (Prohibition Signs): 

এ চিহ্নের রং লাল এবং এটি দিয়ে কোনা কাজ করো না" (DO NOT DO) বুঝায়। এটি না মানলে বিপদ ঘটতে পারে। যেমন- 'ধুমপান নিষেধ' (No amaking).


২. বাধ্যতামুলক চিহ্ন (Mandatory Signs): 

এ চিহ্নের রং নীল এবং এটি দিয়ে কোনো কাজ 'অবশ্যই করো' (MUST DO) বুঝায়। এটি একটি নির্দিষ্ট কাজের জন্য নির্দিষ্ট নির্দেশনা বুঝার। যেমন-শক্ত হ্যাট ও শক্ত জুতা অবশ্যই পরতে হবে; না হলে কাজ করা যাবে না।


৩. নিরাপদ অবস্থা চিহ্ন (Safe Condition Signs) 

এ চিহ্নের রং সবুজ এবং এ চিহ্ন দিয়ে নিরাপদ পথ (THE SAFE WAY) বুঝায়। এটি দিয়ে জরুরি নির্গমন (Emergency) (Exit), প্রাথমিক চিকিৎসা বা উদ্ধার হলাম বুঝায়। যেমন-নিরাপদে বাহির হওয়ার রাস্তা।

safety signs and symbols in welding - স্বাস্থ্য সচেতনতা কাকে বলে - hygiene

৪. বিপত্তি চিহ্ন (Hazard Signs) 

এ চিহ্নের রং হলুদ এবং এটি দিয়ে সাবধান বা সতর্ক করা (CAUTION or BEWARE) - Rs (Danger Electricity) ৫. অগ্নি চিহ্ন (Fire Signs ): এ চিহ্নের রং লাল এবং এটি দিয়ে অগ্নি নির্বাপক সরঞ্জামের (FIRE EQUIPMENT) অবস্থান নির্দেশ করতে ব্যবহৃত হয়। যেমন-অগ্নি নির্বাপক যন্ত্রের অবস্থান (Fire extinguisher).

৫. (Information Signs) : 

এ চিহ্নের রং সাধারণত কালো এবং এটি সাধারণ তথ (GENERAL INFORMATION) নির্দেশ করতে ব্যবহৃত হয়। যেমন- প্রान (Toilet).


স্বাস্থ্য সচেতনতা (Awareness About Health)

স্বাস্থ্য (Health)

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে 'স্বাস্থ্য হচ্ছে সম্পূর্ণভাবে শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক সুস্থতার একটি অবস্থা; কেবল রোগ বা দুর্বলতার অনুপস্থিতি নয়। একটি প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা শারীরিকভাবে সুস্থ না থাকলে তারা মনোযেान দিয়ে কাজ করতে পারে না ও কাজে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। উপরোন্ত কাজে অনুপস্থিতির হারও বেড়ে যায়। ফলে কর্মী এবং মানিক উত্তর পক্ষের সকলেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সুতরাং প্রশাসন এবং মালিকপক্ষের সকলকেই স্বাস্থ্য সচেতন থাকা একান্ত আবশ্যক।


স্বাস্থ্যবিধি (Hygiene)

স্বাস্থ্যবিধি হচ্ছে এমন একটি বিজ্ঞান যা আমাদের অসুস্থ্য হওয়ার পূর্বে তার প্রতিরোধ এবং স্বাস্থ্য সচেতনতার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আলোচনা করে থাকে। একজন মানুষের শারীরিক, মানসিক, পারিপার্শ্বিক ও সামাজিক অবস্থার পূর্ণাঙ্গ সুস্থ জীবনই হলো ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য। ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি যেমনিভাবে আমাদের নিরাপদ রাখে তেমনিভাবে অন্যদেরকেও অসুস্থ হওয়া থেকে নিরাপদ রাখে।

পেশাগত রোগসমূহ (Occupational Diseases)

কর্মস্থলের পরিবেশ এবং কাজের ধরনের কারণে কর্মরত অবস্থায় একজন কর্মী যে সকল রোগ বা ব্যাধিতে আক্রান্ত হয় বা হতে পারে সেগুলোই পেশাগত রোগ।

পেশাগত রোগের কারণসমূহ

কর্মরত অবস্থায় একজন শ্রমিক বা কর্মচারী সাধারণত তিনটি কারণে অসুস্থতায় ভুগতে পারে-

(১) কর্মস্থলের পরিবেশ সংক্রান্ত 

বিশৃংখলা, উচ্চ শব্দ, উচ্চ তাপমাত্রা, পর্যাপ্ত বায়ু চলাচলের অভাব, পর্যাপ্ত আলোর অভাব এবং ধুলাবালির কারণে একজন কর্মী নানা রকম রোগে আক্রান্ত হতে পারে, যেমন- দৃষ্টিশক্তি ও শ্রবণশক্তি কমে যাওয়া, ফুসফুস সংক্রান্ত রোগ, যক্ষা, শ্বাসনালীর প্রদাহ ইত্যাদি।

(২) কর্মী সংক্রান্ত

প্রয়োজনীয় দক্ষতার অভাব, নির্দেশিকা সংক্রান্ত জ্ঞানের অভাব এবং বয়স ও দৈহিক সামর্থ্যের অভাবেও নানা রকম অসুস্থতা দেখা দিতে পারে।

(৩)মানসিক অসুস্থতা

কর্মক্ষেত্রে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বা সহকর্মীদের আচার আচরণ, বৈষম্য, চাকুরির অনিশ্চয়তা, অতিরিক্ত কাজের চাপ, দীর্ঘ কর্মঘন্টা, অকারণে হয়রানি, নির্যাতন ইত্যাদি একজন কর্মীর উপর বিরূপ প্রভাব বিস্তার করে, যা তার উৎসাহ ও উদ্দীপনা কমিয়ে দেয় এবং কাজের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতে বাধা সৃষ্টি করে। ফলে ধীরে ধীরে একসময় সে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url